মাধ্যমিক বাংলা * সমস্ত অধ্যায় সংক্ষেপে
জয়দেব বিশ্বাস * ফোন—৭৫০১৫৭৫৬৫৪
{tocify} $title={এক নজরে}
জ্ঞানচক্ষু
আশাপূর্ণা দেবী
✍ নতুন মেসোর কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল ।
✍ জ্ঞানচক্ষু গল্পে 'সন্ধ্যাতারা' পত্রিকার নাম আছে ।
✍ তপনের লেখা গল্পের নাম ছিল—'প্রথম দিন' ।
✍ তপনের প্রথম গল্পে তার নাম ছিল —শ্রী তপন কুমার রায় ।
✍ তপনকে গল্পলেখা নেশায় পেয়েছিল ।
✍ ছোটো মাসি আর তপনের বয়সের ব্যবধান — আট বছর ।
✍ মামার বাড়িতে তপন এসেছে— বিয়ে উপলক্ষ্যে ।
✍ তপন যে খাতায় গল্প লিখেছিল তা ছিল—
হোমটাস্কের খাতা ।
✍ 'শুধু এটাই জানা ছিল না'— অজানা বিষয়টি হলো –
মানুষই গল্প লেখে ।
✍ নতুন মেসো পেশাগত দিক থেকে ছিলেন —
প্রোফেসর।
✍ তপন ছাদে গিয়ে কী দিয়ে চোখ মোছে—
শার্টের তলা ।
✍ তপন গল্প লিখেছিল— দুপুরবেলা ।
✍ তপন গল্প লিখে প্রথম জানিয়েছিল —ছোটোমাসিকে ।
✍ 'এর প্রত্যেকটি লাইন তো নতুন ______ ।' আনকোরা ।
✍ ছোটমাসি আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে —
ডিমভাজা ও চা খান ।
✍ তপনের লেখক হতে কোনো বাধা নেই ।
✍ ঠাট্টা তামাশার মধ্যে তপন কটি গল্প লিখেছ — দু-তিনটি ।
✍ 'ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে'– কথটি হলো— কারেকশনের কথা ।
বহুরূপী
সুবোধ ঘোষ
✍ সন্ন্যসী সারাবছর কি খান— একটি হরীতকী ।
✍ সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস'— দুর্লভ জিনিসটি হল
সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো ।
✍ জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর কাঠের খড়মে লাগিয়েছিলেন-—
সোনার বোল ।
✍ জগদীশবাবু সন্ন্যাসিকে বিদায়বেলায় দিয়েছিলেন-—
একশ টাকা ।
✍ হরিদার ছোট্ট ঘরে সন্ধ্যাবেলায় আড্ডা দিত—
চারজন ।
✍ খুব হয়েছে হরি এইবার সরে পরো - বক্তা —বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ ।
✍ হরিদার ছোট্ট ঘরটি ছিল—শহরের সবচেয়ে সরু গলির ভিতরে ।
✍ হরিদার জীবনের পেশা ছিল— বহুরূপী সাজা ।
✍ বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল—
আট টাকা দশ আনা ।
✍ পুলিশ সেজে হরিদা স্কুলের চারজন ছাত্রকে ধরেছিলেন ।
✍ নকল পুলিশ হরিদাকে মাস্টারমশাই ঘুষ দিয়েছিলেন—আট আনা ।
✍ জগদীশবাবুর এগার লক্ষ টাকার সম্পত্তি আছে বলে
কাহিনীতে বলা আছে।
✍ বহুরূপী হরিদাকে জগদীশবাবু একশ এক টাকার প্রনামি দেন
।
✍ বিরাগী সেবার জন্য জগদীশবাবুর কাছ থেকে প্রথমে চেয়েছিলেন—
ঠাণ্ডা জল ।
✍ হরিদার এই ভুলকে ক্ষমা করবেন না — অদৃষ্ট ।
অদল বদল
পান্নালাল প্যাটেল
✍ অদল বদল গল্পে কথিত প্রথম দিনটি হল—
হোলির দিন ।
✍ গ্রামের একদল ছেলে ধুলো নিয়ে খেলছিল—
নিমগাছের তলায় ।
✍ ইসবের ও অমৃতের বাবা পেশায় ছিলেন— চাষি
✍ অমৃতের ভাই ছিল— তিন ভাই ।
✍ ইসাবের বাবা জাতিতে ছিলেন— পাঠান ।
অমৃতের মায়ের নাম ছিল— বাহালি ।
✍ অমৃতকে কুস্তি করার জন্য খোলা মাঠে নিয়ে
এসেছিল— কালিয়া ।
✍ ইসাব আর অমৃতের গায়ের জামার রঙ, মাপ ও কাপড় সবদিক
থেকেই একরকম ।
✍ অমৃত ফতোয়া জারি করেছিল যে,
ঠিক ইসাবের মতো জামাটি না- পেলে সে স্কুলে যাবে না ।
✍ অমৃতর মা অমৃতর ছেঁড়া জামা দেখে ভুরু কুঁচকেছিলেন
।
✍ ইসাবের বাবা বাড়ির সামনের
দাওয়ায় খাটিয়ায় বসে হুঁকো খাচ্ছিলেন ।
✍ অমৃতের বয়স দশ বছর ।
✍ "ও আমাকে শিখিয়েছে, খাঁটি জিনিস কাকে বলে ।"— 'ও' বলতে অমৃত ।
নদীর বিদ্রোহ
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
✍ নদীর বিদ্রোহ গল্পের প্রধান চরিত্রের নাম—
নদেরচাঁদ ।
✍ নদের চাঁদের বয়স ছিল — ত্রিশ বছর।
✍ নদেরচাঁদের পেশা ছিল — স্টেশনমাস্টার ।
✍ নদের চাঁদ তার স্ত্রীকে পাঁচ পাতার চিঠি লিখেছিল ।
✍নদের চাঁদকে পিষে মেরেছিলো—
৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার ট্রেন।
✍ নদের চাঁদ চার বছর ধরে নদীটিকে চেনে ।
✍ 'নদীর বিদ্রোহ' গল্পটি 'বঙ্গশ্রী'
পত্রিকায় ১৩৪৫ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয় ।
✍ নদেরচাঁদের চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে আরও বেশি ভয়ংকর,
আরও বেশি অপরিচিত মনে হয়েছিল ।
✍ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ' নদীর বিদ্রোহ' গল্পে নদেরচাঁদ তার বউকে
যে চিঠি লিখেছিল, তার মধ্যে বিরহবেদনাপূর্ণ কথা ছিল ।
✍ নদীর ক্ষিপ্ত রূপ এবং প্রবল বর্ষণ ও ব্রিজের ওপর দিয়ে দ্রুতবেগে
ট্রেন যাওয়ার শব্দ— সবমিলিয়ে এমন একটি ভয়ানক অবস্থার সৃষ্টি করছিল
যে, তাতে নদেরচাঁদের ভয় করতে লাগলো ।
✍ নদীর বিদ্রোহের কারণ হল—
ব্রিজটি ভেঙে, দু-পাশে মানুষের হাতে গড়া বাঁধ চুরমার করে সে স্বাভাবিক
গতিতে প্রবাহিত হওয়ার পথ করে নিতে চায়।
পথের দাবী
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✍ ছয়জন বাঙালি মোট ঘাট নিয়ে বসেছিল ।
✍ গিরীশ মহাপাত্রের বয়স— ত্রিশ-বত্রিশ বছর ।
✍ 'বাবুজি এসব কথা বলার দুঃখ আছে'—বক্তা
রামদাস তলওয়ালকার ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রের পাঞ্জাবির রং ছিল—
রামধনু রঙের ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রের মাথার চুল থেকে গন্ধ বের হচ্ছিল —
নেবুর তেলের ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রের রুমালে বাঘের ছবি আঁকা ছিল ।
✍ অপূর্বের অন্যমনস্কতা প্রথম লক্ষ করে—
তলওয়ালকার ।
✍ তাছাড়া এতবড়ো বন্ধু'-বন্ধু হলো—
ক্রিশ্চান মেয়েটি ।
✍ 'কথায় বলে পরধর্ম ভয়াবয়'— কথাটি বলেছিলেন—
গিরীশ মহাপাত্র ।
✍ গিরিশ মহাপাত্র নিজেকে
ব্রাহ্মন সম্প্রদায়ের সন্তান বলেছেন ।
✍ অপূর্ব ট্রেনে প্রথম শ্রেণির যাত্রী ছিলেন ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রকে দয়ার সাগর বলেছিলেন—
জগদীশবাবু ।
✍ বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো— কথাটি বলেছেন—নিমাইবাবু ।
✍ অপূর্ব পুলিশে খবর দিতে গিয়েছিল — সকালে ।
✍ পলিটিক্যাল সাসপেক্টের নাম— সব্যসাচী মল্লিক ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রের কাছে মাপ পরিমাপক ফুটরুলটি ছিল —
কাঠের ।
✍ 'পথের দাবী' রচনায় চুরি হয়েছিল অপূর্বর ঘরে ।
✍ গিরিশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে পাওয়া গেছিল—
একটি টাকা ও গণ্ডা-ছয়েক পয়সা ।